বিখ্যাত উক্তি

              বিখ্যাত উক্তি : “Brevity is the soul of wit” – উইলিয়াম শেক্সপিয়ার • “How sharper than a serpent’s tooth it is to have a thankless child” -উইলিয়াম শেক্সপিয়ার • “The greatest remedy for anger is delay” উইলিয়াম শেক্সপিয়ার • “The Government of the people, by the people, for the people shall not perish from the … Read more

জুনাগড় সমস্যা

জুনাগড় সমস্যা :কাথিওয়াড় উপদ্বীপে অবস্থিত জুনাগড় নামে দেশীয় রাজ্যটি আয়তনে ছোটো হলেও এর অবস্থানগত গুরুত্ব যথেষ্ট ছিল। প্রাচীনকাল থেকে গুজরাটে কয়েকটি আন্তর্জাতিক মানের বন্দর থাকায় এই অঞ্চলে ব্যবসা বাণিজ্যের যথেষ্ট সুযোগ ছিল। কাথিওয়াড়ের অন্যান্য দেশীয় রাজ্যগুলির মধ্যে জুনাগড় রাজ্যের নিজস্ব স্বাতন্ত্র্য ছিল। এটি একটি ইতিহাস প্রসিদ্ধ স্থান। সুদূর অতীতে প্রসিদ্ধ শক্ রাজা রুদ্রদামনের রাজধানী ছিল … Read more

কেশবচন্দ্র সেন ও ব্রাহ্মসমাজ

কেশবচন্দ্র সেন ও ব্রাহ্মসমাজ ব্রাহ্ম আন্দোলনের অন্যতম নেতা ছিলেন কেশবচন্দ্র সেন। ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি ব্রাহ্মসমাজে যোগ দেন। তাঁর অসাধারণ বাগ্মীতা, সুগভীর শাস্ত্রজ্ঞান ও ব্যক্তিগত । মাধুর্যে আকৃষ্ট হয়ে বহু যুবক ব্রাহ্মসমাজে যোগ দেন। কেশবচন্দ্রের প্রভাবে, ব্রাহ্মসমাজ । আন্দোলনে যেন এক জোয়ারের সৃষ্টি হয়। কিন্তু আদর্শ ও কর্মসূচির প্রশ্নে ব্রাহ্মসমাজের প্রধান দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে তাঁর বিরোধ … Read more

অসহযোগ সত্যাগ্রহ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ও গুরুত্ব

অসহযোগ সত্যাগ্রহ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ও গুরুত্ব অসহযোগ  আন্দোলনের মূল লক্ষ্য: ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের আগস্ট মাসে কলকাতায় অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশনে অসহযোগ আন্দোলনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। গান্ধিজিকে এই আন্দোলন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যগুলি পরিপূরণের জন্য অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন–  (১) দমনমূলক আইনগুলি, বিশেষ ভাবে কুখ্যাত রাওলাট আইনের বিরোধিতা করা।  (২) খিলাফৎ সমস্যার যথাযথ … Read more

ইংরেজদের সঙ্গে সিরাজের বিরোধের কারণ

ইংরেজদের সঙ্গে সিরাজের বিরোধের কারণ : আলিবর্দির পর বাংলার নবাব হন সিরাজ-উদ্‌দৌলা। তিনি ছিলেন স্বাধীনচেতা ও দেশপ্রেমিক। নবাব আলিবর্দির সময় থেকেই ইংরেজ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি  হতে থাকে। কারণ আলিবর্দি ইংরেজদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণকে প্রশ্রয় দিতেন না। অন্যদিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় প্রভুত্ব স্থাপন করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। ফলে নবাবের সঙ্গে কোম্পানির বিরোধ বাধে। … Read more

মোগল আমলের স্থাপত্য শিল্প

মোগল আমলের স্থাপত্য শিল্প : মোগল যুগেই হিন্দু-মুসলমান শিল্পধারার সমন্বয়ী প্রচেষ্টা পূর্ণতা পেয়েছিল। মোগল সম্রাটরা ছিলেন একান্তভাবে শিল্পীমনা ও প্রকৃতিপ্রেমী। সম্রাট হুমায়ুনের হাত ধরে মোগল স্থাপত্যের সূচনা হয়। দিল্লিতে দিনপনাহ নামে নগরীর পরিকল্পনা তিনি করেন। দিল্লির ইন্দ্রপ্রস্থের পাশে ‘পুরানো কেল্লা’ গড়ে তোলেন। তাঁর শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য কীর্তি হল তাঁর সমাধি মন্দির। হুমায়ুনের স্মৃতিসৌধ, ফতেপুর সিক্রি, দেওয়ান- … Read more

সুলতানি যুগের স্থাপত্য শিল্প

সুলতানি যুগের স্থাপত্য শিল্প : ভারতীয় স্থাপত্য রীতির সঙ্গে ইসলামীয় স্থাপত্য রীতির সংমিশ্রণে সুলতানি আমলে যে নতুন শিল্পধারা গড়ে উঠেছিল, পন্ডিতেরা তাকে ইন্দো-ইসলামীয় স্থাপত্য শৈলী বলে থাকেন। এই যুগের স্থাপত্য শিল্পে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়-  (১) খিলান ও গম্বুজের প্রচলন শুরু হয়। (২) কাদার গাঁথনির পরিবর্তে চুন সুরকির ব্যবহার শুরু হয়।  (৩) লাল বেলে … Read more

চুয়ার ও পিন্ডারী বিদ্রোহ

চুয়ার ও পিন্ডারী বিদ্রোহ :  ভারতে উপনিবেশিক শাসনের প্রথম পর্বের উপজাতীয় বিদ্রেহগুলিকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে বিচার করা হয়। কোম্পানী প্রশাসন বিদ্রোহগুলিকে আইন-শৃঙ্খলা জনিত সমস্যা হিসাবে দেখেছেন। উপজাতিগুলিকে সভ্যতা বিরোধী বলে মনে আদিম প্রবৃত্তি করা হয়েছে। জাতীয়তাবাদী ঐতিহাসিকগন উপ- জাতীয় বিদ্রোহগুলিকে আধুনিক জাতীয়তাবাদের প্রাক-ইতিহাস হিসাবে তুলে ধরেছেন। এরিক স্টোবাস– এর মতো ঐতিহাসিকেরা মনে করেন, বিদ্রোহ গুলি … Read more

শিবাজীর শাসনব্যবস্থা

শিবাজীর শাসনব্যবস্থা মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হলেন ছত্রপতি শিবাজি। তাঁর শাসনব্যবস্থা মধ্যযুগের এক বিস্ময়। শাসনব্যবস্থায় তিনি মৌলিক চিন্তার পরিচয় দিয়েছেন। আপন দক্ষতা ও যোগ্যতা বলে যে শাসনব্যবস্থা তিনি প্রবর্তন করেন তা আজও ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। “He was the friend of the poor and downtrodden”. ** অষ্টপ্রধান: শিবাজি অষ্টপ্রধান দ্বারা শাসন কার্য পরিচালনা করতেন। অষ্ট প্রধানের … Read more

১৯১৯ সালের মন্টেগু-চেনফোর্ড-সংষ্কার আইন

 ১৯১৯ সালের মন্টেগু-চেনফোর্ড-সংষ্কার আইন : ব্রিটিশ উপনিবেশিক নীতি অনুযায়ী উপনিবেশগুলিকে ধাপে ধাপে শাসন সংস্কার করা হত। উপনিবেশের জনগনের আশা আকাঙ্খার দিকে দৃষ্টি রেখে তাদের স্বায়ত্ত শাসনের উপযুক্ত করে তোলা হত। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দের মর্লে-মিন্টো সংস্কার আইন ভারতবাসীর আশাপূরণ করেনি। মুসলিমদের পৃথক নির্বাচন স্বীকৃতি দিয়েও কংগ্রেস, মুসলিম লীগের সঙ্গে যৌথ শাসন সংস্কারের দাবীতে লক্ষ্ণৌ চুক্তি (১৯১৬ খ্রিঃ) … Read more